সিসিএন এ অভিযান :: নেটওয়ার্কিং এ ক্যারিয়ার করতে আগ্রহী, শুধু তাদের জন্য – আইপি ক্লাস [অভিযান-০৪]


আইপি ক্লাস কি?
টিসিপি/আইপি নেটওর্য়াকে প্রতিটি হোস্টকে একটি নম্বর দিয়ে নির্দেশ করা হয়। এই নম্বরেই হলো আইপি যা ৩২ বিটের হয়ে থাকে ।এই ৩২ বিট, ৮ বিট করে ৪টি ভাগে ভাগ করা থাকে ।
ক্লাস-এ
নেট
হোস্ট
হোস্ট
হোস্ট
৮ বিট
৮ বিট
৮ বিট
৮ বিট
শুরু : ০০০০০০০০=০
শেষ : ০১০০০০০০=১২৭
যেসব আইপি এড্রেসের প্রথম বিট শুন্য(০) সেগুলো ক্লাস এ এর অর্ন্তগত। এধরনের আইপি এর ক্ষেত্রে প্রথম ৮ বিট নেটওয়ার্ক আইডি আর বাকি ২৪ বিট হোস্ট আইডি।
ক্লাস-বি
নেট
নেট
হোস্ট
হোস্ট
৮ বিট
৮ বিট
৮ বিট
৮ বিট
শুরু : ১০০০০০০০=১২৮
শেষ : ১০১১১১১১=১৯১
এই ক্লাসের আইপি এড্রেসের প্রথম দুইটি বিটের মান হবে ১০। এধরনের আইপি এর ক্ষেত্রে প্রথম ১৬ বিট নেটওয়ার্ক আইডি আর বাকি ১৬ বিট হোস্ট আইডি।
ক্লাস-সি
নেট
নেট
নেট
হোস্ট
৮ বিট
৮ বিট
৮ বিট
৮ বিট
শুরু : ১১০০০০০০=১৯২
শেষ : ১১০১১১১১=২২৩
এই ক্লাসের আইপি এড্রেসের প্রথম তিনটি বিটের মান হবে ১১০। এধরনের আইপি এর ক্ষেত্রে প্রথম ২৪ বিট নেটওয়ার্ক আইডি আর বাকি ৮ বিট হোস্ট আইডি।
ক্লাস-ডি
এটি একটি বিশেষ ধরনের ক্লাস যাকে বলা হয় মাল্টিকাস্ট নেটওয়ার্ক। কোন হোস্ট নেটওয়ার্কের সকল রাউটারকে খুজে পাওয়ার জন্য এধরনের আইপি ব্যবহিত হয়। এই ক্লাস ২২৪ থেকে ২৩৯ পযর্ন্ত।

ক্লাস-ই
এই ক্লাসের আইপি গুলো সাধারণত বৈজ্ঞানিকগবেষনা কাজে ব্যবহিত হয়ে থাকে। এই ক্লাস ২৪০ থেকে ২৫৫ পযর্ন্ত।
একটি বিশেষ তথ্য:
আইপি এড্রেস কিন্তু ২ ধরনের হযে থাকে ।
১) প্রাইভেট আইপি
২) পাবলিক আইপি
প্রাইভেট আইপি এর রেঞ্জ হলো
ক্লাস এ এর ক্ষেত্রে-১০.০.০.১ থেকে ১০.২৫৫.২৫৫.২৫৪
ক্লাস বি এর ক্ষেত্রে-১৭২.১৬.০.১ থেকে ১৭২.৩১.২৫৫.২৫৪
ক্লাস সি এর ক্ষেত্রে-১৯২.১৬৮.০.১ থেকে ১৯২.১৬৮.২৫৫.২৫৪
এছাড়া বাকি আইপি গুলো হলো পাবলিক আইপি।

পরবর্তী টিউন>>>সাবনেটিং















সিসিএন এ অভিযান :: নেটওয়ার্কিং এ ক্যারিয়ার করতে আগ্রহী, শুধু তাদের জন্য – নেটওয়ার্ক পরিচিতি [অভিযান-০৩]


ওএসআই মডেল


ওএসআই মডেল কি?
কম্পিউটার ও অন্যান্য নেটওয়ার্কিং ডিভাইসের মধ্যে যোগাযোগ কীভাবে গড়ে উঠবে তা নির্দেশ করে ওএসআই মডেল।
ওএসআই মডেলকে সাতটি লেয়ার বা স্তরে ভাগ ভাগ করা হয়। এর স্তরসমূহ হলো :
  • এপ্লিকেশন
  • প্রেজেন্টেশন
  • সেশন
  • ট্রান্সপোর্ট
  • নেটওয়ার্ক
  • ডাটালিংক
  • ফিজিক্যাল
এপ্লিকেশন লেয়ার :
এটি হলো ওএসআই মডেলের সপ্তম লেয়ার। এপ্লিকেশন লেয়ার ইউজার ইন্টারফেস প্রদান করে এবং নেটওয়ার্ক ডাটা প্রসেস করে।এপ্লিকেশন লেয়ার যে কাজ গুলো করে থাকে রিসোর্স শেয়ারিং, রিমোট ফাইল একসেস, ডিরেক্টরী সার্ভিস ইত্যাদি। এপ্লিকেশন লেয়ারের কিছু প্রটোকল এর পোর্ট এড্রেস দেওয়া হলো
প্রটোকলএফটিপিটিএফটিপিটেলনেটডিএইচসিপিডিএনএসপপআইম্যাপএসএমটিপিএইচটিটিপি
পোর্ট এড্রেস২০/২১৬৯২৩৬৭/৬৮৫৩১১০১৪৩২৫৮০
প্রেজেন্টেশন লেয়ার :
এই লেয়ার নেটওয়ার্ক সার্ভিসের জন্য ডাটা ট্রান্সলেটর হিসেবে কাজ করে। এই লেয়ার যে কাজ গুলো করে থাকে ডাটা কনভার্শন,ডাটা কমপ্রেশন, ডিক্রিপশন ইত্যাদি। এই লেয়ারে ব্যবহিত ডাটা ফরম্যাট গুলো হলো .জেপিজি, .এমপিইজি ইত্যাদি।
সেশন লেয়ার :
সেশন লেয়ারের কাজ হলো উৎস এবং গন্তব্য ডিভাইসের মধ্যে সংযোগ গড়ে তোলা , সেই সংযোগ কন্ট্রোল করে এবং প্রয়োজন শেষে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা। ডাটা পাঠানোর জন্য ৩ ধরনের কন্ট্রোল ব্যবহার করা হয় ।
সিম্পলেক্স : সিম্পলেক্স এ ডাটা একদিকে প্রবাহিত হয়।
হাফ ডুপ্লেক্স :  হাফ ডুপ্লেক্স পদ্ধতিতে একদিকের ডাটা প্রবাহ শেষ হলে অন্যদিকের ডাটা অন্য দিকের ডাটা প্রবাহিত হয়ে থাকে।
ফুল ডুপ্লেক্স : ফুল ডুপ্লেক্স পদ্ধতিতে একইসাথে উভয়দিকে ডাটা প্রবাহিত হতে পারে।
ট্রান্সপোর্ট লেয়ার :
ওএসআই মডেলের চতুর্থ লেয়ার ট্রান্সপোর্ট লেয়ার । এই লেয়ারের কাজ হলো সেশন লেয়ারের কাছ থেকে পাওয়া পাওয়া ডাটা নির্ভরযোগ্যভাবে অন্য ডিভাইসে পৌছানো নিশ্চিত করে। এই লেয়ারে ডাটা পৌছানোর জন্য দু’ধরনের ট্রান্সমিশন ব্যবহার করে:
কানেকশন ওরিয়েন্টেড
কানেকশন ওরিয়েন্টেড এ ডাটা পাঠানোর আগে প্রেরক গ্রাহক এর সাথে একটি একুনলেজ সিগন্যাল এর মাধ্যাম কানেকশন তৈরি করে থাকে। ইহা টিসিটি এর ক্ষেত্রে ঘটে থাকে।

কানেকশনলেস
কানেকশনলেস ওরিয়েন্টেড এ ডাটা পাঠানোর আগে প্রেরক গ্রাহক এর সাথে কোন একুনলেজ সিগন্যাল এর মাধ্যাম কানেকশন তৈরি করে থাকে না। ইহা ইউডিপি এর ক্ষেত্রে ঘটে থাকে।
নেটওয়ার্ক লেয়ার :
নেটওয়ার্ক লেয়ারের কাজ হলো এড্রেসিং ও প্যাকেট ডেলিভারি। এই লেয়ারে ডাটা প্যাকেটে নেটওয়ার্ক এড্রেস যোগ করে এনক্যাপসুলেশনের মাধ্যমে।এই লেয়ারে রাউটার ব্যবহিত হয়ে থাকে এবং রাউটিং টেবিল তৈরি করে থাকে।
ডাটালিংক লেয়ার :
এটি হলো ওএসআই মডেলের ২য় লেয়ার। ডাটালিংক লেয়ারের কাজ হলো ফিজিক্যাল লেয়ারের মাধ্যমে এক ডিভাইস থেকে আরেক ডিভাইসে ডাটাগ্রামকে ক্রটিমুক্তভাবে প্রেরণ করা। এই লেয়ার দুটি ডিভাইসের মধ্যে লজিক্যাল লিংক তৈরি করে।  এই লেয়ারে ডাটাকে ফ্রেম এ পরির্বতন করে।
ফিজিক্যাল লেয়ার :
ওএসআই মডেলের সর্ব নীচের লেয়ার হলো ফিজিক্যাল লেয়ার । এই লেয়ার ঠিক করে কোন পদ্ধতিতে এক ডিভাইসের সাথে আরেক ডিভাইসে সিগন্যাল ট্রান্সমিট হবে, ইলেকট্রিক সিগন্যাগ বা ডাটা বিট ফরম্যাট কি হবে ইত্যাদি। এই লেয়ারে ডাটা বিট টু বিট ট্রান্সফার হয়ে থাকে। এই লেয়ারে ব্যবহিত ডিভাইস গুলো হলো হাব, সুইজ ইত্যাদি।



নেটওয়্যার্রকিং এ ক্যারিয়ার করতে আগ্রহী, শুধু তাদের জন্য(সিসিএনএ) অভিযান-০২


  • নেটওয়ার্ক পরিচিতি:

নেটওয়ার্ক কি?
একটি কম্পিউটার যখন এক বা একাধিক কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত হয়ে তথ্য আদানপ্রদান করে তখন থাকে নেটওর্য়াক বলে। নেটওর্য়াক করার জন্য ন্যূনতম দুটি কম্পিউটার প্রয়োজন।
  • নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ :
নেটওয়ার্কে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
  1. LAN
  2. MAN
  3. WAN
Local Area Network (LAN): একই বিল্ডিং এর মাঝে অবস্থিত বিভিন্ন কম্পিউটার নিয়ে গঠিত নেটওয়ার্রকে লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক  বলে। এই নেটওয়ার্ক এর ডাটা ট্রান্সফার গতি ১০এমবিপিএস। এই নেটওয়ার্ক এ ব্যবহিত ডিভাইসগুলো হলো রিপিটার, হাব, নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস ইত্যাদি।
Metropolitan Area Network (MAN) : একই শহরের মধ্যে অবস্থিত কয়েকটি ল্যানের সমন্বয়ে গঠিত ইন্টারফেসকে বলা হয় মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক । এ ধরনের  নেটওয়ার্ক ৫০-৭৫ মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে। এই নেটওয়ার্কর ডাটা ট্রান্সফার স্পিড গিগাবিট পার সেকেন্ড। এ ধরনের নেটওয়ার্ক এ ব্যবহিত ডিভাইস গুলো হলো রাউটার, সুইজ, মাইক্রোওয়েভ এন্টেনা ইত্যাদি।
WAN(Wide Area Network) : দূরবর্তী ল্যানসমূকে নিয়ে গড়ে উঠা নেটওয়ার্ককে ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বলে। এ ধরনের নেটওয়ার্ক এর ডাটা ট্রান্সফার স্পীড ৫৬ কেবিপিএস থেকে ১.৫৪৪ এমবিপিএস। ওয়্যানের গতি ধীরে ধীরে পরিবর্তন হচ্ছে। এ ধরনের নেটওয়ার্কে ব্যবহিত ডিভাইসগুলো হলো রাউটার, মডেম, ওয়্যান সুইজ ইত্যাদি।
  • টপোলজি :
একটি নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলো কিভাবে সংযুক্ত আছে তার ক্যাটালগকেই টপোলজি বলে । নেটওয়ার্ক ডিজাইনের ক্ষেত্রে টপোলজি বিশেষ ভূমিকা রাখে। টপোলজি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন- বাস টপোলজি, স্টার টপোলজি, রিং টপোলজি,মেশ টপোলজি ইত্যাদি।  নীচে বিভিন্ন টপোলজিগুলো দেওয়া হলো:
  • নেটওয়ার্ক ক্যাবল :
এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারের ডাটা পাঠানোর জন্য যে ক্যাবল ব্যবহার করা হয় থাকেই নেটওয়ার্ক ক্যাবল বলে ।
নেটওয়ার্কিং করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করা হয় । যেমন:
  1. কোএক্সিয়াল ক্যাবল
  2. ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
  3. ফাইবার অপটিক ক্যাবল
  4. প্যাচ ক্যাবল
  5. ইন্টারনেট ক্রসওভার ক্যাবল
  • কোএক্সিয়াল ক্যাবল :
লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে কোএক্সিয়াল ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। কোএক্সিয়াল ক্যাবল বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন- ৫০ওহম(আরজি-৮, আরজি-১১ আরজি-৫৮), ৭৫ ওহম(আরজি-৫৯) এবং ৯৩ ওহম(আরজি-৬২)। এ ক্যাবলের দাম অনেক কম। তামার তৈরি বলে ইএমআই সমস্যা রয়েছে।
  • ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল দুই দরনের হয়ে থাকে।
  1. শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
  2. আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
  • শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে প্রতিটি ট্যুইস্ট জোড়া থাকে একটি করে শক্ত আচ্ছাদনের ভেতর। ফলে ইলেকট্রিক ইন্টারফের‌্যান্স অনেক কম থাকে। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সফার স্পীড ৫০০ এমবিপিএস হয়ে থাকে।
  • আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে পেয়ারের বাইরে অতিরিক্ত কোন শিল্ডিং থাকে না কেবল বাহিরে একটি প্লাষ্টিকের জেকেট থাকে। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সফার রেট ১৬ এমবিপিএস।
  • ফাইবার অপটিক ক্যাবল
এই ক্যাবলে তামার তারের চেয়ে কাচকে মিডিয়া হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক ইন্টারফের‌্যান্স নেই। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সমিসন স্পীড অনেক বেশী। ফাইবার অপটিক ক্যাবল দুই ধরনের হয়ে থাকে। সিঙ্গল মোড ফাইবার এন্ড মাল্টিমোড ফাইবার। এই প্রধান অসুবিধা হলো দাম অনেক বেশী এবং ইনস্টল করা কঠিন।





  • রিপিটার:
রিপিটার হলো এমন একটি ডিভাইস যা সিগন্যালকে এমপ্লিফাই করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ১৮৫ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করার আগেই আপনি একটি রিপিটার ব্যবহার করে সেই সিগন্যালকে এমপ্লিফাই করে দিলে সেটি আরো ১৮৫ মিটার অতিক্রম করতে পারে। এটি কাজ করে ওএসআই মডেল এর ফিজিক্যাল লেয়ারে।
  • হাব
হাব হলো একাধিক পোর্ট বিশিষ্ট রিপিটার। এটি কাজ করে ইলেকট্রিক সিগন্যাল নিয়ে। নেটওয়ার্ক এড্রেস কিংবা নেটওয়ার্ক এডাপ্টারের ম্যাক এড্রস নিয়ে হাবের মাথাব্যাথা নেই। এটিও কাজ করে ওএসআই মডেল এর ফিজিক্যাল লেয়ারে।




  • ব্রিজ
ব্রিজ এমন একটি ডিভাইস যা একাধিক নেটওয়ার্ক সেগমেন্টকে যুক্ত করে থাকে।  এটি প্রতিটি সেগমেন্ট বিভিন্ন ডিভাইসের হিসেব রাখার জন্য ব্রিজিং টেবিল তৈরি করে। ইহা ওএসআই মডেল এর ডাটালিংক লেয়ারে কাজ করে।

  • সুইজ
সুইজ হলো একাধিক পোর্ট বিশিষ্ট ব্রিজ।ইহা প্রতিটি নোডের ম্যাক এড্রেস এর তালিকা সংরক্ষন করে। ইহা ওএসআই মডেল এর ডাটালিংক লেয়ারে কাজ করে।
  • রাউটার
এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেক নেটওয়ার্কে ডাটা পাঠানোর পদ্ধতিকে বলা হয় রাউটিং। আর রাউটিং এর জন্য ব্যবহুত ডিভাইস হলো রাউটার। ইহা ওএসআই মডেল এর নেটওয়ার্ক লেয়ারে কাজ করে।
  • গেটওয়ে
বিভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্কসমূহকে যুক্ত করার জন্য ব্যবহিত ডিভাইসটি হলো গেটওয়ে। ইহা প্রটোকলকে ট্রান্সলেশন করে থাকে। ইহা ওএসআই মডেল এর ৭ লেয়ারেই কাজ করে।
বি: দ্র: নেগেটিভ মন্তব্য থেকে বিরত থাকুন। ভাল লাগলে জানাবেন। পরবর্তী টিউন ওএসআই মডেল এবং সাবনেটিং। সবার জন্য শুভ কামনা ।


নেটওয়্যার্রকিং এ ক্যারিয়ার করতে আগ্রহী, শুধু তাদের জন্য(সিসিএনএ)


সিসিএনএ পরীক্ষার তথ্য
পরীক্ষার সময় : ৯০ মিনিট
প্রশ্ন : ৫০-৫৩ টি
নাম্বার : ১০০০
পাশের জন্য লাগবে : ৮৫০
খরচ :৩০০$




পরীক্ষার জন্য যে বিষয়গুলোর উপর বেশি নজর দিতে হবে:
১) নেটওয়ার্ক পরিচিতি
নেটওয়ার্ক কি?

ü  নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ
ü  টপোলজি
ü  ক্যাবল
ü  ওয়্যারলেস মিডিয়া
ü  রিপিটার
ü  ব্রিজ
ü  হাব
ü  সুইজ
ü  রাউটার
ü  গেটওয়ে
২) টিসিপি /আইপি পরিচিতি
ü  বেসিক ধারনা
ü  আইপি ক্লাস
ü  প্রাইভেট আইপি
ü  পাবলিক আইপি
৩) সাবনেটিং
4)  VLAN
৫) রাউটিং
ü  স্ট্যাটিক রাউটিং
ü  ডাইনামিক রাউটিং
ü  RIP
ü  IGRP
ü  EIGRP
ü  OSPF
৬) নেটওর্য়াক নিরাপত্তা
ü  ACL
ü  NAT
ü  SSL
ü  VPN
৭) ওয়্যারলেস



অফিসের সহকর্মী আপনার মনের মত না হলে কি করবেন???


কী করবেন

*এক জায়গায় যখন কাজ করতেই হবে তখন অকারণে পারস্পরিক সম্পর্ক নষ্ট করে কোনো সুবিধা হবে না। যখন জানেনই আপনার সহকর্মী আর দশজনের মতো নয়, সে ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব মানিয়ে চলাই ভালো।

*একসঙ্গে কাজ করলে সব সহকর্মীর মধ্যেই একটা সখ্য গড়ে ওঠে। তবে আপনার সহকর্মী যদি কারও সঙ্গেই মিশতে না চান, তা হলে নিজে থেকে গিয়ে তার সঙ্গে কথা বলার কোনো প্রয়োজনই নেই। কাজের প্রয়োজনে যতটুকু কথা বলা দরকার ততটুকুই বলুন।

*যদি মনে হয়, আপনি তার ঔদ্ধত্যের সঙ্গে কোনোভাবেই মানিয়ে নিতে পারছেন না এবং সাধারণ অফিসিয়াল কথা বলতে গেলেও আপনাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হচ্ছে, তাহলে কিছুদিন অন্য কারও মাধ্যমে আপনার প্রয়োজনের কথা ওই সহকর্মীকে জানান। আরও একটি ভালো উপায় আছে। অফিসিয়াল ই-মেইলেরও সাহায্য নিতে পারেন এ বিষয়ে। এমনকি এসএমএস বা ফেসবুকে চ্যাটকরে জানাতে পারেন। এতে কাজও হবে আবার সহকর্মীর সঙ্গে সামনাসামনি ইন্টারঅ্যাক্টও করতে হবে না।

*আপনার সহকর্মী যদি পদমর্যাদা এবং বয়সে আপনার চেয়ে ছোট হন, তাহলে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন, অফিসের সবার সঙ্গে এ রকম ব্যবহার করলে ক্ষতিটা আসলে তারই হবে। ধীরে ধীরে সবার কাছে সে অকারণে বিরক্তির পাত্র হয়ে উঠবে। তবে একটি কথা মাথায় রাখার চেষ্টা করবেন, এসব কথা কখনো কোনো তৃতীয় ব্যক্তির সামনে তাকে বলবেন না। এতে আপনার সহকর্মী অপমানবোধ করতে পারেন। বিশেষ করে অফিসের পিয়নের সামনে কখনো তার সঙ্গে রাগারাগি করবেন না। এতে ওর জেদ ও ঔদ্ধত্য আরও বেড়ে যেতে পারে এবং হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কাই বেশি।

*কিন্তু আপনার সহকর্মী যদি পদমর্যাদা এবং বয়স দুটোতেই আপনার চেয়ে বড় হন, তাহলে তার সঙ্গে সরাসরি এ বিষয়ে কথা বলার কোনো প্রয়োজন নেই। এতে কমপ্লিকেশন আরও বেড়ে যাবে। যদি তার উদ্ধত ব্যবহার একেবারেই সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যায়, তাহলে এ বিষয়ে আপনার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করুন। কিন্তু দৃষ্টি আকর্ষণের আগে অবশ্যই তাকে এ বিষয়ে বোঝানোর চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে তার সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করুন।

অনেক সময় কোনো কোনো মানুষ নানা কারণে নিজের অজান্তেই এমন উদ্ধত ব্যবহার করেন। তাই আগে জানার চেষ্টা করুন আপনার সহকর্মীর এমন কোনো সমস্যা আছে কি না। অনেক সময় পারিবারিক কারণেও তার মেজাজ খিটখিটে হতে পারে। প্রয়োজনে তার সুখ দুঃখ ভাগাভাগি করে নিন। যদি এমন কোনো সমস্যা থাকে তাহলে অকারণে তাকে উপেক্ষা না করে এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করুন।

তথ্য সংগ্রহ: বাংলাদেশ প্রতিদিন।

ডিভি ২০১২ লটারীতে বিজয়ী না হলেও, এখনো ডিভি ২০১২ এর বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে.....


কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে ত্রুটির কারণে ১ থেকে ৬ মের মধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রকাশিত ডিভি-২০১২ কর্মসূচির নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ফল বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। নতুন লটারির পর নির্বাচিতদের নাম ১৫ জুলাই ঘোষণা হতে পারে। শুক্রবার ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়। বিজ্ঞপিতে বলা হয়, দৈবচয়ন প্রক্রিয়ায় কম্পিউটারজনিত ত্রুটির কারণে ডিভি ২০১২-এর ফল বাতিল করা হয়েছে। ডিভি ২০১২-এর পরবর্তী পর্বের জন্য যেসব আবেদনকারীকে নির্বাচিত হওয়ার খবর জানানো হয়েছিল তাদের আবেদনও প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে গত বছর ৫ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে যারা ডিভির জন্য সঠিকভাবে আবেদন পাঠিয়েছিলেন তাদের পুনরায় আবেদন করার কোনো প্রয়োজন নেই। নতুন দৈবচয়ন প্রক্রিয়ায় সঠিকভাবে পূরণ করা আবেদনপত্রগুলো অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং এন্ট্রি স্ট্যাটাস চেক ওয়েব পেজ-এ আবেদনের অবস্থা জানার জন্য আবেদনকারীকে যে কনফারমেশন নম্বর দেওয়া হয়েছিল তা বহাল থাকবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে এ ওয়েবসাইটটিতে – http://www.dvlottery.state.gov
Bangladeshi blogger Sabrina Sultana has secured second position in the Best Blog category in blog searching contest of German news broadcaster Deutsche Welle.

The position was elected both by internet users and the judges.

Overtaking Subrina, the blog 'A Tunisian Girl' has won the seventh annual Deutsche Welle Blog Award for blogging about repression and censorship in her country.

The BOBs, the Deutsche Welle announced awards in six multilingual categories on Tuesday and it will be handed over at the Deutsche Welle Global Media Forum in Bonn, Germany on June 20, says a press release.

Although no Bengali blog got the jury award, internet users elected Bangladesh's Ami Rahman Pial's blog in the Best Social Activism category and Arif Jebtik's blog in the Best Bengali Blog category.

Lina Ben Mhenni, a 27-year-old assistant professor at the University of Tunis (http://atunisiangirl.blogspot.com) won the award for blogging about repression and censorship in her country since 2007, long before a popular uprising unseated former president Ben Ali, the release says.

Facebook group 'We are Khaled Said' (www.facebook.com/EIShaheeeed) took the award for Best Social Activism Campaign while Bahrain website 'Migrant Rights in the Middle East' (www.migrant-rights.org) the Special Topic Human Rights Award.

The Best Video Channel Award went to 'Iranian Stand with Fist' (www.youtube.com/user/standswithfist60) while Russian website 'Rospil' (http://rospil.info) won an award for the Best Use of Technology for Social Good category.

The 2011 Reporter without Borders Prize went to the blog 'Ciudad Juárez, en la sombra del narcotráfico" (http://juarezenlasombra.blogspot.com) by Judith Torrea, said the press release.

INTERNATIONALLY ESTABLISHED AWARD

Internet users around the world suggested some 2,100 sites in 11 languages to the contest this year, but the jury trimmed the list down to 187 finalists, the release says.

In addition to the jury's decisions, more than 90,000 ballots were cast in an online vote for the contest's 17 user prizes – one in each of the six multilingual categories as well as one for the best blog in each of The BOBs 11 languages.

In the Best Blog/English category, internet users chose "Rantings of a Sandmonkey" (www.sandmonkey.org/) as the winner. 

News from : bdnews24.com